বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ফিজিওথেরাপি শিক্ষার্থী পরিষদের আন্দোলন, অবরুদ্ধ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর অফিসে দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করছেন ! জেনে নিন ক্ষতি কতটা ! সব হাসপাতালে চিকিৎসকদের কর্মবিরতি ঘোষণা চিকিৎসকদের কর্মবিরতি, জরুরি বিভাগসহ সব সেবা বন্ধ ঢামেকে চিকিৎসা সেবায় অবহেলা করলেই আইনানুগ ব্যবস্থা -স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ স্বাস্থ্যের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক রোবেদ আমিন ছড়িয়ে পড়ছে এমপক্স ভাইরাস, বিশ্বব্যাপী জরুরি অবস্থা ডব্লিওএইচওর ঢাকা মেডিকেলে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ ! পঞ্চগড়ে আন্তর্জাতিক মানের সুপার-স্পেশালিটি হেলথ-কেয়ার “নর্থ পয়েন্ট মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল-এনপিএমসিএইচ” বাজারে ৬৫ হাজার টাকার ‘ভুয়া’ ক্যান্সার ইনজেকশন

খতনা করানোর সময় শিশুর অঙ্গটি পুড়ে ছাই, চিকিৎসক ও সহযোগী কারাগারে 

প্রতীকী ছবি

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে মাহাদি নামে তিন বছরের এক শিশুর খতনা করতে গিয়ে অঙ্গটি পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় করা মামলায় চিকিৎসক ও তার সহকারীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। রবিবার (১০ সেপ্টেম্বর) লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতের বিচারক তাহরিনা আক্তার নওরিন এই আদেশ দেন।

কারাগারে যাওয়া দুজন হলেন- চিকিৎসক সরোয়ার হোসেন ও তার সহকারী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ। সরোয়ার রামগঞ্জ ইসলামিয়া হাসপাতালের ডিএমএফ চিকিৎসক। তিনি উপজেলার রতনপুর এলাকার বাসিন্দা।

বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. জাকির হোসেন বলেন, মামলার চার আসামি উচ্চ আদালত থেকে চার সপ্তাহের জামিনে ছিলেন। তাদের জামিনের মেয়াদ শেষ হয়েছে। রবি প্রধান ও চার নম্বর আসামি স্থায়ী জামিন আবেদন করেন। আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো নির্দেশ দিয়েছেন। বাকি দুই আসামি আদালতে উপস্থিত হননি।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, রামগঞ্জ ইসলামীয়া হাসপাতালের (প্রা.) ডিএমএফ চিকিৎসক মো. সরোয়ার হোসেন, পরিচালক সাইফুল্লাহ মানিক, রবিউল আলম রিয়াজ ও চিকিৎসকের সহযোগী আবদুল্লাহ আল মাহমুদের বিরুদ্ধে গত ৩১ জুলাই আদালতে মামলা করেন ভুক্তভোগী শিশুর নানা আনোয়ার হোসেন। পরে মামলাটি রামগঞ্জ থানাকে নথিভুক্ত করার নির্দেশনা দেন আদালত।

এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, তার নাতি মাহাদিকে সুন্নতে খতনা করানোর জন্য গত ৩১ মে দুপুরে ইসলামীয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে ডিএমএফ চিকিৎসক মো. সরোয়ার হোসেন ও তার সহযোগীরা লেজার মেশিনের মাধ্যমে খতনার জন্য অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যাব। কিছুক্ষণ পর নাতির আত্মচিৎকার শোনা যায়। তারা অপারেশন থিয়েটারে গিয়ে দেখেন, মাহাদির ওই অঙ্গটি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। পরে অন্য হাসপাতালে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুক পেজ ফলো করুন

Categories