মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০২:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
অফিসে দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করছেন ! জেনে নিন ক্ষতি কতটা ! সব হাসপাতালে চিকিৎসকদের কর্মবিরতি ঘোষণা চিকিৎসকদের কর্মবিরতি, জরুরি বিভাগসহ সব সেবা বন্ধ ঢামেকে চিকিৎসা সেবায় অবহেলা করলেই আইনানুগ ব্যবস্থা -স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ স্বাস্থ্যের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক রোবেদ আমিন ছড়িয়ে পড়ছে এমপক্স ভাইরাস, বিশ্বব্যাপী জরুরি অবস্থা ডব্লিওএইচওর ঢাকা মেডিকেলে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ ! পঞ্চগড়ে আন্তর্জাতিক মানের সুপার-স্পেশালিটি হেলথ-কেয়ার “নর্থ পয়েন্ট মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল-এনপিএমসিএইচ” বাজারে ৬৫ হাজার টাকার ‘ভুয়া’ ক্যান্সার ইনজেকশন দেশে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে শতকরা ২৫ ভাগ মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগে

হার্টের রিং কি এবং কেন?

হার্টের রিং হচ্ছে একটা মেটালিক বা ধাতব টিউব, যেটা ব্লক হওয়া রক্তনালিতে পড়িয়ে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করা হয়। যাতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বুকে হওয়া ব্যথা কমে আসে এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়। এসব রিং আমেরিকা ও ইউরোপে তৈরি হয়।

সারা দুনিয়াতে দুই ধরণের রিং পাওয়া যায়। একটি হচ্ছে ওষুধ মেশানো। আরেকটি হচ্ছে ওষুধ মেশানো ছাড়া। ২০০০ সালের আগে ওষুধ ছাড়া রিং ব্যবহার করা হতো। কিন্তু বর্তমানে ওষুধ মেশানো হার্টের রিং ব্যবহার করা হয়। বাংলাদেশে এসব রিং আমদানি করে আনা হয়।

কোনো ব্যক্তির রক্তনালিগুলো যদি ৭০ শতাংশ ব্লক হয়, তাহলে তাদের দেখিয়ে ও অনুমতি নিয়ে হার্টে রিং পড়ানোর পরামর্শ দেয়া হয়। কারও একটা রক্ত নালি ব্লক হলে একটা রিং পড়ানো হয়, কারও দুইটা ব্লক হলে দুইটা রিং পড়ানো হয়, আবার কারও তিনটারও প্রয়োজন হয়।

প্রয়োজন ছাড়া রিং পড়ানো হয় না। অবশ্যই প্রয়োজনে রিং পড়ানো হয়। হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকের সময় ক্রিটিকাল অবস্থায় যদি চিকিৎসক মনে করেন যে এখন একটা রিং পড়িয়ে অবস্থা ভালো করা সম্ভব। তাহলে ডাক্তার একটি রিং এখন পড়িয়ে বাকিগুলো পড়ে পড়ানো হয়।

বাংলাদেশে দুই ধরনের রিং পাওয়া যায়। আমেরিকান এবং ইউরোপীয়ান। আমেরিকান রিংয়ের তিনটি প্রকার রয়েছে। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রজন্মের রিং। এসবের দাম ৭২ থেকে দেড় লাখ টাকা। আর ইউরোপিয়ান রিংয়ের দাম ৭২ হাজার টাকা প্রায় ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুক পেজ ফলো করুন

Categories